Buy from our bookstore and 25% of the cover price will be given to a school of your choice to buy more books. *15% of eBooks.
Audiobooks Narrated by Keshab Bhattacharya
Browse audiobooks narrated by Keshab Bhattacharya, listen to samples and when you're ready head over to Audiobooks.com where you can get 3 FREE audiobooks on us
"৩৪০০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ, ভারতবর্ষ
এক ভয়ানক যুদ্ধের ফলে বিভাজিত, দুর্বল অযোধ্যা।
ক্ষয় ক্ষতির পরিমাণ অপরিমেয়।
লঙ্কার রাক্ষসরাজ রাবণ পরাজিতের উপর রাজনৈতিক শাসনের বদলে চাপিয়ে দিয়েছে বাণিজ্যিক নিয়ন্ত্রণ।
সম্পদ শোষিত হচ্ছে সাম্রাজ্য থেকে.
নির্যাতিত সপ্ত সিন্ধুর বাসিন্দারা জানেনা তাদের ত্রাতা আছে তাদের মাঝেই।
এক বহিষ্কৃত রাজপুত্র।
এক রাজপুত্র যার নাম রাম।
অমীশ ত্রিপাঠীর ধারাবাহিক 'রামচন্দ্র'র সঙ্গে শুরু হোক এক মহান যাত্রা।"
"নক্ষত্রপথিক
কল্পবিজ্ঞান কী? বিজ্ঞানের সঙ্গে এর সম্পর্কই বা কেমন? উত্তরটি রয়েছে প্রশ্নের মধ্যেই। কল্পবিজ্ঞান মানে কাল্পনিক বিজ্ঞান। এখনো পর্যন্ত যা বিজ্ঞানে আবিষ্কার হয় নি, তাও কল্পবিজ্ঞানের অংশ হতে পারে। কেউ কেউ একে নিছক বিনোদন ভাবেন। তবে এর ভিত্তি ততটাও নড়বড়ে নয়। কারণ আজ থেকে কয়েকশত বছর আগে যা কল্পনা ছিল, তা আজ বাস্তবে সম্ভব। কল্পবিজ্ঞান তাই গল্প হয়েও বিজ্ঞানের অংশ। সেখানে বিভিন্ন প্রযুক্তি সম্পর্কে বলা হতে পারে, যা এখনও তৈরি হয়নি। সেই প্রযুক্তি সম্পর্কে উৎসুক হয়ে কেউ হয়তো বাস্তবে সেটা তৈরিও করে ফেলতে পারেন। তাই বিজ্ঞানের সাথে কল্পবিজ্ঞানের সম্পর্ক বেশ মধুর। কারণ বিজ্ঞানকে, কল্পবিজ্ঞান নতুন ভাবে চিন্তা করার সুযোগ এনে দেয়। বর্তমানে বহুল আলোচিত ও কাঙ্খিত প্রযুক্তি, 'টাইম মেশিন' বা 'টাইম ট্রাভেলে'র ধারণাও এখনও পর্যন্ত কল্পবিজ্ঞানেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু কখনো যদি মানুষ অন্য গ্রহে কলোনি স্থাপন করতে বা টাইম ট্রাভেল করতে সক্ষম হয়, তখন কি কি ঘটতে পারে, তারই বৈজ্ঞানিক সম্ভাবনাগুলিকে উস্কে দেওয়ার কথাই উপন্যাসের পরতে পরতে সাজিয়েছেন লেখক সুমিত বর্ধন। ইতিহাসে ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরিবর্তে ইতিহাসের শৃঙ্খলে পুনরায় জড়িয়ে সমাজ কোন পথে এগোয়, সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে আজই শুনুন সুমিত বর্ধনের নক্ষত্রপথিক। শুধুমাত্র স্টোরিটেল অ্যাপে।"
"বংশের কৌলিন্য আর কৃত্রিম অভিজাত্য বজায় রাখতে মরিয়া রায়চৌধুরী পরিবার। এই রায়চৌধুরী বংশের মেয়ে বিদিশা। কিন্তু আধুনিক ভাবনায় ভাবিত বিদিশা ভালোবেসে ফেলে তাদেরই গৃহশিক্ষক অতুল চ্যাটার্জি কে, এই সম্পর্ক কে মেনে নিতে পারেনা রায়চৌধুরী পরিবার, তাজ্যকন্যা করা হয় বিদিশা কে। সময় পেরিয়ে যায়, বিদিশা অতুলের একমাত্র সন্তান নিরুপম তার বাবার মৃত্যুর পর আসে রায়চৌধুরী বাড়িতে, সেখানেই আলাপ হয় বাসবির সাথে, এরপরেই উপন্যাসের দৃশ্যপট পাল্টে যায়, কিভাবে রায়চৌধুরী বংশেরই এক বংশধর ধুর্জটিপ্রসাদের সাথে একাত্ম বোধ করে নিরুপম, কি হয়েছিল ধুর্জটিপ্রসাদের সাথে? কিভাবে রায়চৌধুরী বংশেরই বংশধর নিরুপম বংশের মিথ্যা গরিমাকে তুচ্ছ করে দেয়?"
"বেকারত্বের জ্বালার সমস্যার উপায় বের করতে গিয়ে আপনজনদের থেকে এবং নিজের স্বপ্নের থেকে নিজেকে আড়াল করতে করতে উপন্যাসের নায়ক মধুময় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে অপরাধ জগতের সাথে। প্রেমিকা স্বপ্না,বাবা , মা সবাইয়ের থেকে অনেক দূরে সরে যায় মধুময়, সামন্ততন্ত্রের প্রতিবাদ স্বরূপ যেই অপরাধ করে একসময় রোমাঞ্চিত বোধ করতো পরবর্তী কালে বিভিন্ন ঘটনার কারণে সেই রোমাঞ্চ একটাসময় অপরাধ বোধ এ পরিণত হয়, কলেজ জীবনে নরম স্বভাবের ছেলে, চিত্রশিল্পী হতে চাওয়া মধুময় নিজে হাতে অপরাধ জগতের সাথে নিজের জীবনকে সে নিজেই নিপুণভাবে সুই সুতো দিয়ে সেলাই করে মিশিয়ে ফেলে, এই উপন্যাসটি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা একটা সময়ের সুলিখিত দলিল, মধুময় কি আবার সমাজের মূলস্রোতে ফিরে আসতে পারবে, স্বপ্না আর মধুময় সম্পর্কের পরিণতিই বা কি হবে?"
"ইশারা, এই উপন্যাসটি টানটান বিস্ময়ের, কল্পবিজ্ঞানের, যেখানে অন্য জগৎ, অন্য সময় পাঠককে ছুটিয়ে নিয়ে চলে. এটি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের যুব বয়সের লেখা। গুণ, একজন সরকারি কর্মচারী, সাধারণ জীবন। একদিন রাতে অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে এক কমবয়সী মেয়ের সাথে তার আলাপ হয়. মেয়েটিকে কেউ বা কারা কখুন করতে চেয়ে এবং মেয়েটি ভয় পেয়ে গুনের থেকে সাহায্য চায়. মেয়েটি কি সত্যি কথা বলছে না এর পেছনে লুকোনো আছে কোনো বড়ো ষড়যন্ত্র?"